শুধু বাংলাদেশই নয়, সারা বিশ্বেই বেড়ে চলেছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা। ছোটো-বড় যতো কোম্পানি আছে, সবাই দিন দিন অনলাইন মার্কেটিং এর উপর নির্ভরশীল হয়ে উঠছেন। এতে করে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই ডিজিটাল মার্কেটিং এ স্কিলড মানুষজনের চাহিদা বেড়ে চলেছে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে দিন দিন ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত কাজের চাহিদা বর্তমানে অনেক। আগামী দিনগুলোতে এর পরিমাণ আরো বেড়ে যাবে। যারা এতোদিন ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করতেন, তারাও বর্তমানে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বাজেট আলাদা করে রাখেন অনলাইন মার্কেটিং এর জন্য। বাংলাদেশের বড় কোম্পানিগুলোর পাশপাশি ছোটো কোম্পানিগুলোতেও ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য আলাদা ডিপার্টমেন্ট চালু করা হয়েছে। সেখানে বেড়েছে কাজের সুযোগ। লক্ষ লক্ষ অনলাইন শপ ব্যবসা করছে স্যোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে। সেখানে বাড়ছে কাজের সুযোগ। সবকিছু মিলিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এ স্কিলড হলে অনেক ভালো ক্যারিয়ার গড়ে তোলা সম্ভব।
কোর্স ডিটেলস ভিডিও
এই কোর্সটি হবে একজন শিক্ষার্থীর জন্য আদর্শ প্ল্যাটফর্ম। কারন এর শুরতেই একজন শিক্ষার্থীকে ট্রেডিশনাল মার্কেটিং এর পাশাপাশি ডিজিটাল মার্কেটিং এর বেসিক পার্থক্য নিয়ে ধারণা দেয়া হবে। এতে করে তিনি মার্কেটিং ট্রেন্ড সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবেন। পাশপাশি স্যোশাল মিডিয়া সাইট যেমন ফেসবুক, লিংকডিন, টুইটার সহ অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কিভাবে মার্কেটিং করতে হয় তা নিয়ে প্র্যাক্টিকাল কাজ করা হবে। এছাড়াও গুগল এনালাইটিক্স, গুগল এডওয়ার্ডস, ইমেইল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, ব্লগিং নিয়েও কাজ করা হবে এই কোর্সে। শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল মার্কেটিং এর সম্পূর্ণ ধারণা দেয়া এবং কাজের জন্য যোগ্য করে তোলাই হবে এই কোর্সে মূল উদ্দেশ্য।
এই কোর্সের শুরুতেই ফেসবুক ম্যানেজমেন্ট এবং মার্কেটিং অনেকগুলো ক্লাস হবে। এই ক্লাসগুলো হবে সম্পূর্ণ প্রজেক্ট বেইজড। এতে করে শিক্ষার্থীরা ফেসবুকের খুটিনাটি বিষয় খুবই ভালোভাবে শিখতে পারবেন এবং তা কাজে লাগিয়ে লোকাল মার্কেট এবং অনলাইন মার্কেটে কাজ করতে পারবেন। ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন, পিক্সেল সেটাপ এর বিষয়গুলো বিস্তারিত দেখানো হবে এই কোর্সে।
গুগল এনালাইটিক্স ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। অনলাইন পত্রিকা, গুগল এবং অন্যান্য ওয়েবসাইটে গেলে আমরা অনেক বিজ্ঞাপন দেখি। এই বিজ্ঞাপনগুলো গুগল এডস এর মাধ্যমে দিতে হয়। এছাড়াও এনালাইসিস এর জন্য এর প্রয়োজন অত্যাধিক। এই অংশে শিক্ষার্থীদের শেখানো হবে কিভাবে এগুলো নিয়ে কাজ করতে হয়।
স্যোশাল মিডিয়া বর্তমান সময়ে কিছু কল্পনা করা যায়না। লক্ষ কোটি ডলারের ব্যবসা-বানিজ্য গড়ে উঠেছে এই ফেসবুক, লিংকডিন, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রামকে কেন্দ্র করে। এখানে ভালো করতে হলে জানতে হবে কিভাবে মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালু করতে হয়, রিসার্চ করতে হয়, কাস্টমার খুজে পেতে হয়। আর এজন্য জানতে হবে প্রতিটি জিনিস। কোর্সটি এমনভাবে সাজানো হয়েছে যাতে করে একজন শিক্ষার্থী স্যোশাল মিডিয়ার বেসিক জিনিসগুলো সুন্দরভাবে বুঝে নিতে পারেন।
কোর্সের শেষদিকে শিক্ষার্থীদের শেখানো হবে hubspot, goodsuit, buffer এর মতো প্ল্যাটফর্মগুলো কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। এই প্ল্যাটফর্মগুলো একজন ডিজিটাল মার্কেটার এর কাজকে অনেক সহজ এবং আরামদায়ক করে।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস ফাইভার। নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটি আদর্শ প্ল্যাটফর্ম। কিভাবে এই মার্কেটপ্লেসে প্রোফাইল বানাতে হবে, পোর্টফলিও তৈরি করা, জব এর জন্য বিড করা, ক্লায়েন্ট কমিউনিকেশন, পেমেন্ট গেটওয়ে সহ যাবতীয় সকল কিছু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং প্র্যাকটিকালি কাজ করা হবে এই ক্লাসগুলোতে। শিক্ষার্থীদের যথাযথ উপায়ে সাহায্য করা হবে মার্কেটপ্লেসে নিজেদের জায়গা করে নেয়ার জন্য। অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের জন্য আদর্শ প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে আপওয়ার্ক। শিখবে সবাই এর ফ্রিল্যান্সিং ক্লাসগুলোর শেষদিকে আপওয়ার্ক নিয়েও বিস্তারিত শেখানো হয় শিক্ষার্থীদের। মার্কেটপ্লেসে প্রোফাইল বানাতে হবে, পোর্টফলিও তৈরি করা, জব এর জন্য বিড করা, ক্লায়েন্ট কমিউনিকেশন, পেমেন্ট গেটওয়ে সহ যাবতীয় সকল কিছু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং প্র্যাকটিকালি কাজ করা হবে এই ক্লাসগুলোতে। শিক্ষার্থীদের যথাযথ উপায়ে সাহায্য করা হবে মার্কেটপ্লেসে নিজেদের জায়গা করে নেয়ার জন্য।
রনি ইসলাম মেন্টর - ডিজিটাল মার্কেটিং স্পেশালিস্ট প্রশিক্ষণ দিয়েছেন : ১০০০+ শিক্ষার্থী। ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট রনি ইসলাম একজন লেভেল ২ সেলার, কাজ করছেন ফাইভার মার্কেটপ্লেসে। ২০১৫ সাল থেকে তিনি ২০০+ ক্লায়েন্ট এবং অনেক এজেন্সির সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং, এস.ই.ও, এসএমএম, এমাজন এসইও এবং ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করছেন । এখন তিনি ৩টি কোম্পানিতে রিমোট জব করছেন। পাশাপাশি মেন্টর পেশায় আছেন ৩ বছরের বেশী সময় ধরে। এ পর্যন্ত তিনি ১০০০+ শিক্ষার্থীকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এস.ই.ও এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর প্রশিক্ষণ দিয়েছেন । সেই সাথে তাঁর ৭৫০+ স্টুডেন্টস সফলতার সাথে ফাইভার সহ বিভিন্ন ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেসে ফ্রিলান্সার হিসেবে কাজ করছেন এবং অনেকেই রিমোট জব করছেন।
পড়াশোনার পাশাপাশি আইটি কাজের বাস্তবমুখী শিক্ষা একজন শিক্ষার্থীর বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে উজ্জ্বল করবে এবং বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা বা কাজের সুযোগ করে দিবে এতে কোন সন্দেহ নেই। বরং পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থী বিভিন্ন খন্ডকালিন কাজ করতে চান। আইটি কোন কাজে দক্ষ হলে একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মার্কেটে কাজ করতে পারেন এবং নিজের পড়াশোনার খরচ নিজেই বহন করতে পারেন।
অনেক শিক্ষিত গৃহিণী গৃহস্থালির কাজের পাশাপাশি কোন কাজ করে আয় করতে চান। কিন্তু তারা চাইলেও নানা সমস্যার কারণে কোন চাকুরী বা ব্যাবসায় যুক্ত হতে পারেন না। তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে সবচেয়ে উপযুক্ত একটি মাধ্যম। একজন গৃহিণী আইটি দক্ষতা অর্জন করে প্রতিদিন বা সুবিধা মত সময়ে কাজ করে আয় এবং নিজের একটি পরিচয় তৈরি করতে পারেন।
বর্তমানে চাকুরী করে অনেকেই হয়তো নিজের সকল প্রয়োজন মেটাতে হিমিশিম খাচ্ছে। অনেকে হয়তো চাকুরীই করতে চাচ্ছেন না, নিজের কিছু করতে চাচ্ছেন। অনেকে হয়তো চাকুরীর পরের সময় গুলো কাজে লাগাতে চাচ্ছেন। প্রতিদিন ৩/৪ ঘণ্টা সময় দিলে শিখবে সবাই এর যে কোন আইটি কোর্সের মাধ্যমে কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনার বাড়তি আয়ের চাহিদা মেটানো সম্ভব।
আপনি যে কোন ব্যাবসা করেন না কেনো, আপনার বিভিন্ন আইটি কাজের প্রয়োজন হবেই। আপনার নিজের যদি ভালো কাজের আইডিয়া থাকে তবে সেটা অন্যের মাধ্যমে সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। কিন্তু আপনি নিজে যদি কোন আইটি দক্ষতা না রাখেন, তাহলে বর্তমান সময়ে যে কোন ব্যাবসা বা নতুন কোন আইডিয়া নিয়ে কাজ করলে সাফল্য অর্জন করা খুবই কঠিন হয়ে যাবে।
শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন টপিক ক্লাসের পরেও আরো বিস্তারিত জানতে চায়। ক্লাসে দেয়া এ্যাসাইনমেন্ট করার সময় কোন জায়গায় আটকে যেতে পারে। এই সময় একটু সাপোর্ট হলে তারা কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারেন। আবার কোর্স শেষে ক্লায়েন্ট এর কাজ করার সময়েও সাপোর্ট প্রয়োজন হয়। তাই শিখবে সবাই তার সকল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সাপোর্ট ব্যাবস্থার আয়োজন রেখেছে। এই সাপোর্ট লাইফটাইম সম্পুর্ন বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত সাপোর্ট লিঙ্কে ক্লিক করে সাপোর্ট প্ল্যাটফর্মে জয়েন করতে পারবেন এবং সেখানে মেন্টর থাকবেন লাইভ সাপোর্ট দেওয়ার জন্য। নিজের স্ক্রিন শেয়ার করে বা স্কাইপ কলের মাধ্যমেও মেন্টর সাহায্য করবে।
শিখবে সবাই এর যে কোন শিক্ষার্থী, সে অনলাইন লাইভ কোর্সের হোক কিংবা অফলাইন কোর্সের হোক। শিখবে সবাই এর যে কোন ক্যাম্পাসে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত সাপোর্টের জন্য আসতে পারবেন। ক্যাম্পাসে সাপোর্ট সেন্টারে বসে মেন্টর এর কাছ থেকে সরাসরি কাজ বুঝে নেওয়া যাবে।
সফল ভাবে স্কিল্ল ডেভ্লপমেন্ট এবং সফট স্কিল এর পরে আমাদের স্টুডেন্টরা পপুলার অনলাইন মারকেটপ্লেস আপওয়ার্ক (Upwork), ফাইবার (Fiverr), পিপল-পার-আওয়ার (PPH) সহ আরও অনেক জায়গায় সফল ভাবে ফ্রিলাঞ্চিং এর কাজের সাথে জড়িত। এছারাও লোকাল মার্কেটে ভালো পরিমাণ কাজের সাথেও জড়িত আছেন অনেকেই। আমাদের কোর্স গুলো ঠিক এমন ভাবে গঠিত যাতে একজন স্টুডেন্টরা অনলাইন এবং অফলাইন মার্কেটের জন্য নিজেদেরকে প্রস্তুত করে নিতে পারেন।
নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য ফাইভার মার্কেটপ্লেস খুবই জনপ্রিয়। কারন এখানে নতুনরা সহজেই ছোট ছোট কাজ দিয়ে নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। এখানে কাজের নির্দিষ্ট প্যাকেজ বা গিগ করা থাকে যা ক্ল্যায়েন্ট এবং ফ্রিল্যান্সার উভয়ের জন্যই সুবিধাজনক।
আপওয়ার্ক একটি বড় আন্তর্জাতিক কাজের বাজার। এখানে বড় বড় কোম্পানি গুলো আউটসোর্সিং করে কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এই মার্কেটে টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করছেন। তুলনামূলক এখানে কাজের মূল্য একটু বেশী পাওয়া যায়।
বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ভালো মানের কাজ সরবরাহ করার ফলে আমাদের শিক্ষার্থীদের সাথে ক্লায়েন্ট এর অনেক ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়। মার্কেটপ্লেসের বাইরেও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক ক্লায়েন্ট এর কাজ করে থাকেন আমাদের শিক্ষার্থীরা। এর ফলে অনেক ক্ল্যায়েন্ট মাসিক চুক্তি করে কাজ করায় যেটা চাকুরীর মতো।
আন্তর্জাতিক বাজার ছাড়াও বাংলাদেশেও কিন্তু আইটির বিভিন্ন কাজ থাকে। মূলত দেশীয় ছোট এবং মাঝারী ব্যাবসায়ি প্রতিষ্ঠান গুলো আউটসোর্সিং করেই কাজ করায়। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী এরকম লোকাল অনেক কাজ করে থাকেন। এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজেই পেমেন্ট নেওয়া যায়। আবার চাইলে সরাসরি কথা বলেও অনেকে লোকাল বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করছেন। এখানে সুবিধা হচ্ছে কাউকে কোন কমিশন দিতে হয় না যেটা উপরের সকল মাধ্যমেই প্রযোজ্য।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে আইটি সেক্টরে দক্ষতা উন্নয়নে সফলতার সাথে কাজ করছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষন ইন্সটিটিউট শিখবে সবাই। এই দীর্ঘ পথচলায় প্রতিষ্ঠানটি পাশে পেয়েছে দেশের স্বনামধন্য প্রায় সকল সংবাদমাধ্যমকে। শিখবে সবাই এর পাশে থাকার জন্য এবং সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য গনমাধ্যমের প্রতি রইলো কৃতজ্ঞতা।
শিখবে সবাইতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক অনেকেই ভাবেন কিভাবে ভর্তি হবেন, ক্লাস করবেন, ক্লাসের প্রকৃয়াগুলো কি। এই প্রকৃয়াগুলো একদম সহজ এবং সুন্দর করে গড়ে তুলেছে শিখবে সবাই। আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে এখানে সুন্দরভাবে তুলে ধরে হয়েছে।
আপনি যে কোর্সে ভর্তি হতে ইচ্ছুক, তার জন্য শুরুতেই পেমেন্ট করতে হবে। এই পেমেন্ট আপনি শিখবে সবাই এর যেকোনো অফিসে এসে করতে পারবেন। পাশাপাশি শিখবে সবাই এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি বিকাশ, রকেট অথবা নগদ ব্যবহার করেও বাসায় বসে পেমেন্ট করে মানি রিসিপ্ট পেতে পারেন। ঘরে-বাহিরে যেখানেই থাকেন না কেনো, খুব সহজেই আপনি এই প্রকৃয়া সম্পন্ন করতে পারেন।
আপনি যদি ওয়েবসাইট অথবা বিকাশ/নগদ/রকেট ব্যবহার করে পেমেন্ট করেন, তাহলে ইমেইলে আপনার মানি রিসিপ্ট চলে যাবে। এছাড়াও আপনার ব্যাচের জন্য নির্ধারিত ফেসবুক গ্রুপ, ক্লাসের লিঙ্ক ইমেইলে দিয়ে দেয়া হবে। তাই, নিয়মিত ইমেইল চেক করুন।
আপনাকে ইমেইলে দেয়া নির্ধারিত তারিখেই ক্লাস শুরু হবে। কোর্স করে ভালো কিছু শিখতে এবং সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে উঠতে নিয়মিত ক্লাস এবং এসাইনমেন্ট এর বিকল্প নেই। তাই, মেন্টর নির্দেশনা মেনে চলতে চেষ্টা করুন এবং নিয়মিত ক্লাস করুন।
এই কোর্সটি করার জন্য বেসিক কম্পিউটার জানা থাকলেই চলবে। কারন মেন্টর একদম শূন্য থেকে সবকিছু শুরু করবেন যাতে করে একজন শিক্ষার্থী সবকিছু ভালোভাবে বুঝতে পারেন।
আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে বা কোন কিছু জানার থাকলে নির্দিধায় নিচের ফর্মটি পূরণ করুন। আমাদের দক্ষ প্রতিনিধি আপনাদের সকল প্রশ্নের সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবেন। মাঝে মধ্যে আমাদের প্রতিনিধি রা ব্যাস্ত থাকার কারণে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেতে দেরি হলে আমরা তার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। ততক্ষণে আপনি আমাদের ফেইসবুক পেইজ এবং ফেইসবুক গ্রুপ দেখতে থাকুন।
